ইসলামকে সমাজে প্রতিষ্ঠিত করার প্রথম ধাপ হচ্ছে দাওয়া ।
এই কারণে আমরা দেখি রাসূলুল্লাহ (সা) এর মাক্কী জীবণের পুরোটাই কেটেছে দাওয়াত দেবার মাধ্যমে , ঈমান আকিদা সংশোধনের মধ্য দিয়ে। যেই সময়ের পরিমাণ মদিনায় রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার সময়ের চেয়েও বড়।
আমাদের চারপাশের সকলে নামে মুসলিম হলেও , ইসলামকে তারা খুব কমই বোঝে । তাই তাদের নিয়মিত দাওয়াত দিয়ে যাওয়া খুবই জরুরি ।
শায়খ হামজা বললেন,
- Allah punished those that Disobeyed Him.
- Allah kept silent on those that Obeyed Him but NOT give Dawah.
- Allah praised those that Obeyed Him & gave Dawah.
তবে দাওয়াত দেবার আগে আমাদের নিজেদের জানার পরিধিও বাড়াতে হবে । নিজে জেনে অন্যকে জানাতে হবে । অনেক সময় মনে হতে পারে আমার কতা তেমন কেউ শুনে না । আমার দাওয়া দিয়ে কি লাভ ? বরং দুজন শ্রোতা এমনকি একজন শ্রোতা থাকলেও আমাদের উচিত তাদেরকেই সুন্দর ভাবে বুঝানো। যদিও কাজটি খুবই কঠিন । অনেক সময় এমন অনেককে পাই যারা খুব মনোযোগ দিয়ে কথা শুনে তারপর চলে গিয়ে কথা গুলো আরেক কান দিয়ে বের করে দিয়ে যা করছিল তাই করতে থাকে । এদের ক্ষেত্রে বিরক্তি খুবই চলে আসলেও বিরক্ত না হয়ে আবার বুঝানোর চেষ্টা চালাতে হবে ।
আবার অনেকের সাথে আলোচনায় বিবর্তন থেকে কসমোলজি সব কিছু নিয়েই জ্ঞানগর্ভ আলোচনায় নামতে হয় । মানুষের যে কত অদ্ভূত সব প্রশ্ন থাকে ? কেউ করে ঠেকানোর জন্য । আবার কেউ আসলেই বুঝতে চায়। অনেক সময় বিরক্তির শেষ মাথায় চলে যেতে হয় । বিরক্ত করলেও আমাদের সবসময় মনে রাখতে হবে
"সওয়ালকারীকে ধমক দেবেন না।(আদ দুহা ১০) "
মেজাজ নিয়ন্ত্রণে রেখে হিকমতের সাথে জবাব দিতে হবে । খুবই কঠিন হয়ে যায় মাঝে মাঝে কাজটা।
এই কারণে আমরা দেখি রাসূলুল্লাহ (সা) এর মাক্কী জীবণের পুরোটাই কেটেছে দাওয়াত দেবার মাধ্যমে , ঈমান আকিদা সংশোধনের মধ্য দিয়ে। যেই সময়ের পরিমাণ মদিনায় রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার সময়ের চেয়েও বড়।
আমাদের চারপাশের সকলে নামে মুসলিম হলেও , ইসলামকে তারা খুব কমই বোঝে । তাই তাদের নিয়মিত দাওয়াত দিয়ে যাওয়া খুবই জরুরি ।
শায়খ হামজা বললেন,
- Allah punished those that Disobeyed Him.
- Allah kept silent on those that Obeyed Him but NOT give Dawah.
- Allah praised those that Obeyed Him & gave Dawah.
তবে দাওয়াত দেবার আগে আমাদের নিজেদের জানার পরিধিও বাড়াতে হবে । নিজে জেনে অন্যকে জানাতে হবে । অনেক সময় মনে হতে পারে আমার কতা তেমন কেউ শুনে না । আমার দাওয়া দিয়ে কি লাভ ? বরং দুজন শ্রোতা এমনকি একজন শ্রোতা থাকলেও আমাদের উচিত তাদেরকেই সুন্দর ভাবে বুঝানো। যদিও কাজটি খুবই কঠিন । অনেক সময় এমন অনেককে পাই যারা খুব মনোযোগ দিয়ে কথা শুনে তারপর চলে গিয়ে কথা গুলো আরেক কান দিয়ে বের করে দিয়ে যা করছিল তাই করতে থাকে । এদের ক্ষেত্রে বিরক্তি খুবই চলে আসলেও বিরক্ত না হয়ে আবার বুঝানোর চেষ্টা চালাতে হবে ।
আবার অনেকের সাথে আলোচনায় বিবর্তন থেকে কসমোলজি সব কিছু নিয়েই জ্ঞানগর্ভ আলোচনায় নামতে হয় । মানুষের যে কত অদ্ভূত সব প্রশ্ন থাকে ? কেউ করে ঠেকানোর জন্য । আবার কেউ আসলেই বুঝতে চায়। অনেক সময় বিরক্তির শেষ মাথায় চলে যেতে হয় । বিরক্ত করলেও আমাদের সবসময় মনে রাখতে হবে
"সওয়ালকারীকে ধমক দেবেন না।(আদ দুহা ১০) "
মেজাজ নিয়ন্ত্রণে রেখে হিকমতের সাথে জবাব দিতে হবে । খুবই কঠিন হয়ে যায় মাঝে মাঝে কাজটা।